আজ ষোল কোটি জনতার মধ্যে প্রায় ১৪ কোটিরই মুখে কোটা সংস্কারের বিষয়টি মুখরোচক হিসেবে আলোচিত ও সমালোচিত একটি অধ্যায়।ছাত্র-ছাত্রদের ন্যায্য দাবি আদায়ে ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা সংস্কার আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে।এদিকে গতকাল কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর বক্তব্যে আরও বেশি বানচাল অধিকার আদায় ছাত্র সংঘটন।আমি মনে করি ছাত্রদের এ আন্দোলন যোক্তিক দাবি একটি আন্দোলন।স্বাধীনতার এতো যুগ পেরোবার পরও মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনীদের চাকুরিতে ৩০%কোটা থাকা মেধাবীদের সাথে বিশাল বৈষম্যে এবং এর সাথে মেধাশূন্যতায় ভরপুর সরকারি চাকরিক্ষেত্র। মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা পদ্ধতি সংস্কার করে ১০%করলে মেধাবীদের সাথে বৈষম্য করা হবে না।
বর্তমানে শিক্ষিত বেকারের সমস্যা প্রকট। কোটায় চাকরি দিলে এই সমস্যা আরও ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করবে। কোটায় চাকরি দিলে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের মর্যাদা বাড়ে না বরং মর্যাদা ম্লান হয়। তাই সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে অবিলম্বে কোটা পদ্ধতি সংস্কার করাই হবে সরকারের বাস্তবসম্মত কাজ। তাতে আমি মনে করি সরকারেরও লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই। গতকাল বেশ কয়েকটি দৈনিক জাতীয় পত্রিকায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন লেখক ও কলামিস্ট মনিরুল ইসলাম রয়েল। এই বিশিষ্ট গুনি লেখক বলেন, কোটা পদ্ধতি যে একবারেই বাতিল হবে তা তো শিক্ষার্থীদের দাবি নয় বরং তারা বলছে কোটা পদ্ধতি সংস্কার করা হোক।তাদের প্রতিটি দাবিই যৌক্তিক বলে কলামিস্ট মনিরুল ইসলাম মন্তব্য করেন।তিনি বলেন, এই দাবি নতুন নয়, অনেক পুরোনো অনেক আগের। এই দাবি উঠেছে এমন জায়গা থেকে যেখান থেকে পাঠ সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীরা একদিন জাতিকে নেতৃত্ব দেবে। কোটা সংস্কারের বিষয়টি নিয়ে যে আন্দোলন চলছে তা কিন্তু মোটেই সরকারের বিরুদ্ধে নয়। কোটার বর্তমান অবস্থা রেখে দিলে বর্তমান সরকার যে খুব বেশি রকম লাভবান হবেন তাও কিন্তু ধরাছোঁয়ার মধ্যে নয়।
বিষয়টি খুব বেশি অতিরঞ্জিত হলেএকটি ভোটও বাড়বে না বরং কমবে। কোটা সংস্কারের বিষয়টি জেদাজেদির বিষয় নয়, যুক্তি দিয়ে আলোচনা করে মীমাংসার বিষয়। দেশের এই গুনি লেখক কোটা সংস্কার করা হোক দাবি জানিয়ে বলেন, আমাদের পুরো জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ওপর। দেশে একটি প্রগতিশীল সমাজ বিনির্মাণে মেধার বিকল্প নেই।দেশ কোটা পদ্ধতি নিয়ে এগুতে পারে না। সরকারের নীতিনির্ধারকরা তা মানতে চাইছেন না।দেশে বর্তমান কোটা ব্যবস্থায় সবার মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছে, অসাম্য আর বৈষম্যের জন্ম দিচ্ছে। সংহত জাতি গঠনে এই পদ্ধতি সহায়ক নয়। কোটায় চাকরি দিলে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ম্লান হয়। মনিরুল ইসলাম (রয়েল) আজ ষোল কোটি জনতার মধ্যে প্রায় ১৪ কোটিরই মুখে কোটা সংস্কারের বিষয়টি মুখরোচক হিসেবে আলোচিত ও সমালোচিত একটি অধ্যায়।ছাত্র-ছাত্রদের ন্যায্য দাবি আদায়ে ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা সংস্কার আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে।এদিকে গতকাল কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর বক্তব্যে আরও বেশি বানচাল অধিকার আদায় ছাত্র সংঘটন।আমি মনে করি ছাত্রদের এ আন্দোলন যোক্তিক দাবি একটি আন্দোলন।স্বাধীনতার এতো যুগ পেরোবার পরও মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনীদের চাকুরিতে ৩০%কোটা থাকা মেধাবীদের সাথে বিশাল বৈষম্যে এবং এর সাথে মেধাশূন্যতায় ভরপুর সরকারি চাকরিক্ষেত্র। মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা পদ্ধতি সংস্কার করে ১০%করলে মেধাবীদের সাথে বৈষম্য করা হবে না। বর্তমানে শিক্ষিত বেকারের সমস্যা প্রকট।
কোটায় চাকরি দিলে এই সমস্যা আরও ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করবে। কোটায় চাকরি দিলে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের মর্যাদা বাড়ে না বরং মর্যাদা ম্লান হয়। তাই সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে অবিলম্বে কোটা পদ্ধতি সংস্কার করাই হবে সরকারের বাস্তবসম্মত কাজ। তাতে আমি মনে করি সরকারেরও লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই। আজ বেশ কয়েকটি দৈনিক জাতীয় পত্রিকায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন লেখক ও কলামিস্ট মনিরুল ইসলাম রয়েল। এই বিশিষ্ট গুনি লেখক বলেন, কোটা পদ্ধতি যে একবারেই বাতিল হবে তা তো শিক্ষার্থীদের দাবি নয় বরং তারা বলছে কোটা পদ্ধতি সংস্কার করা হোক।তাদের প্রতিটি দাবিই যৌক্তিক বলে কলামিস্ট মনিরুল ইসলাম মন্তব্য করেন।তিনি বলেন, এই দাবি নতুন নয়, অনেক পুরোনো অনেক আগের। এই দাবি উঠেছে এমন জায়গা থেকে যেখান থেকে পাঠ সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীরা একদিন জাতিকে নেতৃত্ব দেবে। কোটা সংস্কারের বিষয়টি নিয়ে যে আন্দোলন চলছে তা কিন্তু মোটেই সরকারের বিরুদ্ধে নয়। কোটার বর্তমান অবস্থা রেখে দিলে বর্তমান সরকার যে খুব বেশি রকম লাভবান হবেন তাও কিন্তু ধরাছোঁয়ার মধ্যে নয়।
বিষয়টি খুব বেশি অতিরঞ্জিত হলেএকটি ভোটও বাড়বে না বরং কমবে। কোটা সংস্কারের বিষয়টি জেদাজেদির বিষয় নয়, যুক্তি দিয়ে আলোচনা করে মীমাংসার বিষয়। দেশের এই গুনি লেখক কোটা সংস্কার করা হোক দাবি জানিয়ে বলেন, আমাদের পুরো জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ওপর। দেশে একটি প্রগতিশীল সমাজ বিনির্মাণে মেধার বিকল্প নেই।দেশ কোটা পদ্ধতি নিয়ে এগুতে পারে না। সরকারের নীতিনির্ধারকরা তা মানতে চাইছেন না।দেশে বর্তমান কোটা ব্যবস্থায় সবার মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছে, অসাম্য আর বৈষম্যের জন্ম দিচ্ছে। সংহত জাতি গঠনে এই পদ্ধতি সহায়ক নয়।
প্রধান কার্যালয়: শিমুল লজ, ১২/চ/এ/২/৪ (২য় তলা), রোড নং ৪, শেরেবাংলা নগর,শ্যামলী,ঢাকা.
বার্তা বিভাগ-01763234375 অথবা 01673974507, ইমেইল- sangbadgallery7@gmail.com
আঞ্চলিক কার্যালয়: বঙ্গবন্ধু সড়ক, আধুনিক সদর হাসপাতাল সংলগ্ন, বাসস্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও-৫১০০
2012-2016 কপি রাইট আইন অনুযায়ী সংবাদ-গ্যালারি.কম এর কোন সংবাদ ছবি ভিডিও কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথায় প্রকাশ করা আইনত অপরাধ
Development by: webnewsdesign.com