বিভিন্ন জেলায় রোজার আগে নিত্য-প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গতবারের তুলনায় মজুত বেশি থাকায় এখনো দাম বাড়েনি। তবে কিছুটা বেড়েছে মসলার দাম। ব্যবসায়ীদের মতে পাইকারি বাজার নিয়ন্ত্রণ করা গেলে, ঠিক থাকবে খুচরা বাজার।
রাজশাহীতে ১০ দিন আগেও ছোলা বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা কেজিতে। বর্তমানে চলছে ৬২ টাকায়। খেসারির ডালের দাম কেজিতে কমেছে ১৭ টাকা। বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারে ১০ টাকা ও খোলা সয়াবিন ২ টাকা কমেছে। তবে বেড়েছে আদা ও রসুনের দাম। ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজির আদা-রসুন, বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, রোজার মাসের বেশির ভাগ পণ্যই আমদানি-নির্ভর। মূল্য ঠিক রাখতে সরকারকে পাইকারি বাজার ও পরিবহন খরচ নিয়ন্ত্রণের তাগিদ দিয়েছেন তারা।
বরিশালে পেঁয়াজ, রসুন, আলুর দাম কেজিতে ৭ থেকে ১৫ টাকা বাড়লেও, কমেছে চিড়া, চিনি, ছোলা ও গুড়ের দাম।
সিন্ডিকেট তৎপর না হলে রোজার আগে আর দাম বাড়ার আশঙ্কা নেই, বলছেন ব্যবসায়ীরা।
রংপুরে এখন পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম স্থিতিশীল। ব্যবসায়ীরা মনে করেন, এ অবস্থা থাকলে রোজায় দ্রব্যমূল্য সাধারণের নাগালেই থাকবে। তবে ক্রেতাদের দাবি, আগে থেকেই বাজারে নজরদারি বাড়ানো দরকার।
ময়মনসিংহে তেল, চিনি, ছোলা, চাল, মাছ, মাংস ও সবজির দাম নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ী নেতারা।
রোজার মাসে নিত্যপণ্যের দাম নাগালে রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
প্রধান কার্যালয়: শিমুল লজ, ১২/চ/এ/২/৪ (২য় তলা), রোড নং ৪, শেরেবাংলা নগর,শ্যামলী,ঢাকা.
বার্তা বিভাগ-01763234375 অথবা 01673974507, ইমেইল- sangbadgallery7@gmail.com
আঞ্চলিক কার্যালয়: বঙ্গবন্ধু সড়ক, আধুনিক সদর হাসপাতাল সংলগ্ন, বাসস্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও-৫১০০
2012-2016 কপি রাইট আইন অনুযায়ী সংবাদ-গ্যালারি.কম এর কোন সংবাদ ছবি ভিডিও কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথায় প্রকাশ করা আইনত অপরাধ
Development by: webnewsdesign.com